প্রিন্ট এর তারিখঃ এপ্রিল ১৯, ২০২৫, ৯:১৬ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ নভেম্বর ১৮, ২০২৪, ৬:৫৮ এ.এম
ঢাকা মেডিকেল থেকে ভুয়া চিকিৎসক আটক মো.এমরুল ইসলাম ষ্টাফ রিপোর্টার,নরসিংদীঃ ঢাকা মেডিকেলের পুরাতন ভবনের নাক কান ও গলা বিভাগ থেকে পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা নামে এক ভুয়া নারী চিকিৎসককে আটক করেছে মেডিকেলের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যরা। রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১টার দিকে আটক করা হয় তাকে। হাসপাতালের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যদের প্লাটুন কমান্ডার (পিসি)মিজানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন,রবিবার সকালের দিকে আমাদের টহল টিমের আনসার সদস্যরা প্রতিদিনের মতো নিয়মিত টহল দেওয়ার সময় পুরাতন ভবনের তৃতীয় তলায় একজন মেডিকেল শিক্ষার্থী জানায়, তার নামের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বহিরাগত আরেক নারী চিকিৎসকের এপ্রোন পরে ঘোরাফেরা করছে। বিষয়টি সন্দেহ হলে আনসার সদস্যরা ওই ওয়ার্ডে কর্মরত চিকিৎসকদের ডেকে অভিযুক্ত ওই নারীকে দেখান। কিন্তু ঢাকা মেডিকেলের কোনো চিকিৎসক তাকে চেনেন না বলে জানান তারা। পরে ওই অভিযুক্ত নারীকে প্রশাসনিক ভবনে হাসপাতালের পরিচালক এবং উপপরিচালকের কাছে নিয়ে আসেন। হাসপাতালের পরিচালক ও উপপরিচালকের পরামর্শ মতে অভিযুক্ত ওই ভুয়া নারী চিকিৎসককে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুকের কাছে সোপর্দ করা হয় বলে জানান মিজানুর রহমান। অভিযুক্ত পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা জানান, তিনি নরসিংদীর মনোহরদী সদরের হাররদিয়া গ্রামের আনোয়ার হোসেনের মেয়ে। বর্তমানে বকশিবাজার এলাকায় ভাড়া থাকেন। তিনি ঢাকা মেডিকেলে কেন এসেছেন এর জবাবে অভিযুক্ত স্বর্ণা জানান, তিনি তার পূর্ব পরিচিত এক রোগীকে নিয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা করাতে এসেছেন। চিকিৎসকের এপ্রোনটি কেন পড়েছেন এবং কোথায় পেয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি একটি ভুল করেছি ভবিষ্যতে আর এ কাজ করব না। এপ্রোনটি একটি টেইলার্সের দোকান থেকে বানিয়েছি। আমার ভুল হয়েছে আমি জীবনে আর এ ধরনের অপরাধ করব না। এ বিষয়ে ঢামেক হাসপাতালে পরিদর্শক ফারুক বলেন, ইতোমধ্যেই আমরা বিষয়টি শাহবাগ থানা পুলিশকে জানিয়েছি। এ বিষয়ে পরবর্তীতে আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হবে।
ঢাকা মেডিকেলের পুরাতন ভবনের নাক কান ও গলা বিভাগ থেকে পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা নামে এক ভুয়া নারী চিকিৎসককে আটক করেছে মেডিকেলের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যরা।
গতকাল রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১টার দিকে আটক করা হয় তাকে। হাসপাতালের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্যদের প্লাটুন কমান্ডার (পিসি)মিজানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন,রবিবার সকালের দিকে আমাদের টহল টিমের আনসার সদস্যরা প্রতিদিনের মতো নিয়মিত টহল দেওয়ার সময় পুরাতন ভবনের তৃতীয় তলায় একজন মেডিকেল শিক্ষার্থী জানায়, তার নামের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বহিরাগত আরেক নারী চিকিৎসকের এপ্রোন পরে ঘোরাফেরা করছে। বিষয়টি সন্দেহ হলে আনসার সদস্যরা ওই ওয়ার্ডে কর্মরত চিকিৎসকদের ডেকে অভিযুক্ত ওই নারীকে দেখান। কিন্তু ঢাকা মেডিকেলের কোনো চিকিৎসক তাকে চেনেন না বলে জানান তারা।
পরে ওই অভিযুক্ত নারীকে প্রশাসনিক ভবনে হাসপাতালের পরিচালক এবং উপপরিচালকের কাছে নিয়ে আসেন। হাসপাতালের পরিচালক ও উপপরিচালকের পরামর্শ মতে অভিযুক্ত ওই ভুয়া নারী চিকিৎসককে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুকের কাছে সোপর্দ করা হয় বলে জানান মিজানুর রহমান।
অভিযুক্ত পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা জানান, তিনি নরসিংদীর মনোহরদী সদরের হাররদিয়া গ্রামের আনোয়ার হোসেনের মেয়ে। বর্তমানে বকশিবাজার এলাকায় ভাড়া থাকেন।
তিনি ঢাকা মেডিকেলে কেন এসেছেন এর জবাবে অভিযুক্ত স্বর্ণা জানান, তিনি তার পূর্ব পরিচিত এক রোগীকে নিয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা করাতে এসেছেন।
চিকিৎসকের এপ্রোনটি কেন পড়েছেন এবং কোথায় পেয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি একটি ভুল করেছি ভবিষ্যতে আর এ কাজ করব না। এপ্রোনটি একটি টেইলার্সের দোকান থেকে বানিয়েছি। আমার ভুল হয়েছে আমি জীবনে আর এ ধরনের অপরাধ করব না।
এ বিষয়ে ঢামেক হাসপাতালে পরিদর্শক ফারুক বলেন, ইতোমধ্যেই আমরা বিষয়টি শাহবাগ থানা পুলিশকে জানিয়েছি। এ বিষয়ে পরবর্তীতে আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হবে।
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত